শিরোনাম-
রাজশাহীতে বিপুল পরিমান গাঁজা উদ্ধার ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজেলার গাড়াগ্রাম ইউনিয়ন। রাবিতে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ তারেক রহমানের ৩১ দফায় দেশের উন্নয়নের কর্মপরিকল্পনা” দুর্গাপুরে বিএনপিনেতা আবু বক্কর সিদ্দিক কুকুটিয়ায় খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটির পরামর্শ সভা নান্দাইলে আলমগীর হত্যা বিচার ও খুনিদের ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ও মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক রিটনের পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন জামালপুর মেলান্দহে-আদালতের রায় পেলেও নিজ জমিতে যেতে পারছেনা ভুক্তভোগী পরিবার।। রাস্তার পাশের গাছ কেটে বসানো হচ্ছে পাইপ কুড়িগ্রামে দ্বিতীয় দিনের মতো মহিলা দলের ৩১-দফা বাস্তবায়নের উদ্যোগে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৪৯ অপরাহ্ন

বাঁশখালী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের বিরুদ্ধে মনগড়া বিল করার অভিযোগ

বাঁশখালী ( চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি। / ৩৫০ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

চট্টগ্রামের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির-১ বাঁশখালী জোনাল অফিসের এর বিরুদ্ধে গ্রাহকদের মনগড়া বিলের অভিযোগ উঠেছে। মনগড়া বিলে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে বাঁশখালী উপজেলার কয়েক হাজার গ্রাহক।
সম্প্রতি উপজেলার কয়েকটি এলাকায় এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ গ্রাহকদের তোপের মুখে পড়েন মিটাররিডার কাম ম্যাসেঞ্জার। উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার কয়েকশ গ্রাহক ভুতুড়ে বিলের ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। গ্রাহকদের কাছে মার্চ ও এপ্রিল মাসে বিলের কাগজ পৌঁছালে ওই বিলের টাকার পরিমাণ দেখে গ্রাহকদের চোখ কপালে ওঠে। তারা ওই বিল দেখে বিস্মিত ও হতভম্ব হয়ে পড়েন। তারা দেখেন প্রত্যেকের বিদ্যুৎ বিলে বিগত মাসের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। এছাড়াও মিটারের ইউনিটের সাথে উল্লেখিত বিলের ইউনিটের সাথে কোন মিল নেই। এতে করে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন পল্লী বিদ্যুত সমিতি-১ বাঁশখালী জোনাল অফিস এলাকার কয়েক হাজার গ্রাহক।
উপজেলার ৫নং কালীপুর ইউনিয়নের পুর্ব কোকদন্ডী গ্রামের জাকের আহমদ নামে পল্লী বিদ্যুতের এক গ্রাহকের ছেলে অভিযোগ করেন, তার আবাসিক মিটারে প্রতি মাসে বিদ্যুৎ বিল ৭০- ৮০ ইউনিটের বিল আসে কিন্তু গত এপ্রিল মাসে আসছে ১৬৫ ইউনিট যাহা আগের বিলের ডাবল এত বিল দেখে হতভম্ব হয়ে যান তিনি। এত ইউনিট ভুতে ব্যবহার করেছেন কিনা তিনি প্রশ্ন রাখেন।একাই ইউনিয়নের পুর্ব কোকদন্ডী গ্রামের নুরজাহান
বেগম, মনিরা বেগমসহ আরো দুই জন গ্রাহক অভিযোগ করে বলেন, এভাবে যদি ভুতুড়ে বিলের মাধ্যমে আমাদের হয়রানি করা হয় তাহলে আমরা সাধারণ গ্রাহকের কোথায় যাব।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক ব্যক্তি অভিযোগ করেন, এক মাসে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা না করা হলে পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তারা বাড়িতে গিয়ে লাইন কেটে দেয়ার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়। কিন্তু তাদের এই ভুতুড়ে বিলের কোনো সমাধান পাই না সাধারণ গ্রাহকেরা। এর প্রতিকার কবে হবে। এ ব্যাপারে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ গুনাগরী জোনাল অফিসে এজিএম মোহাম্মদ সালেকুর রহমানকে ফোন করে তার কাছ থেকে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান আমাদের অফিসে এই ধরনের কোন ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা জানা নেই, গ্রাহক গণ যদি এই বিষয়ে অভিযোগ করে তাহলে আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category